সোমবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৫, ঢাকা

ঢাকা মেইল

বাংলাদেশের বন্ধু লতা মঙ্গেশকর

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৫:০১ পিএম

শেয়ার করুন:

বাংলাদেশের বন্ধু লতা মঙ্গেশকর
বাংলাদেশে ভারতীয় শিল্পীদের সঙ্গে লতা মঙ্গেশকর। ছবি : সংগৃহীত

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  


বিজ্ঞাপন


এইচই/আরএসও

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  

এইচই/আরএসও

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  

এইচই/আরএসও

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  

এইচই/আরএসও

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  

এইচই/আরএসও

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  

এইচই/আরএসও

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  

এইচই/আরএসও

লতা মঙ্গেশকরের জীবন প্রদীপ থেমে গেল ৯২ বছরে। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন মহলে। বিনোদন জগৎ তো বটেই, লতার মৃত্যুতে নিজেদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শোক প্রকাশ করছেন নানা জগতের মানুষ। এদেশের মানুষের সঙ্গে ছিল তার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শরনাথীদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ শেষে এদেশে এসে বিভিন্ন স্থানে গান গেয়ে তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তি। টুইটারে একটি বার্তায় লতা মঙ্গেশকর ১৯৭১ সালে তার বাংলাদেশে এসে সংগীত পরিবেশনের স্মৃতিচারণা করেছিলেন।

২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বরে করা টুইটারে লতা ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে তার বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করেন। অভিনেতা সুনীল দত্তসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করতে যেতেন তারা। 

টুইটারে লতা লিখেছিলেন, ‘নমস্কার। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতেই আমি সুনীল দত্তের গ্রুপের সঙ্গে বাংলাদেশ গিয়ে অনেক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলাম। সে সময়ে সেনাবাহিনীর উড়োজাহাজে করে সব জায়গায় গিয়েছিলাম।’

Lata banglabandhu
লতা মঙ্গেশকর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান 

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তার জন্য ভারতীয় শিল্পীরা এগিয়ে আসেন। সে সময় লতা মঙ্গেশকর ছাড়াও আশা ভোঁসলে, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ রফি, মান্না দে, সলিল চৌধুরী প্রমুখ বাংলাদেশের জন্য সংগীত পরিবেশন করেন। গান গেয়ে তহবিল সংগ্রহের পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী সচেতনতা। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তারা। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন ভারতে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকারে গিয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকরও। শুধু তাই নয়, লতা মঙ্গেশকর বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গানও গেয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে মমতাজ আলীর ‘রক্তাক্ত বাংলা’ নামে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক একটি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন। প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক সলিল চৌধুরীর সুরে ‘ও দাদাভাই’—জনপ্রিয় এই গান গেয়েছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে গাওয়া লতা মঙ্গেশকরের একমাত্র গান। এছাড়া বাংলাদেশের শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও আঁখি আলমগীর তার সান্নিধ্য পেয়েছিলেন।  

এইচই/আরএসও

ঢাকা মেইলের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

সর্বশেষ
জনপ্রিয়

সব খবর