চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
বিজ্ঞাপন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
বিজ্ঞাপন
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশের সব মানুষ বুস্টারসহ টিকার পূর্ণ ডোজ পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, বছরের শেষ নাগাদ বুস্টার ডোজসহ সবার টিকাদান সম্পন্ন হবে।
সোমবার সচিবালয় সাংবাদিকদের সামনে এমন তথ্য দেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকাদান কার্যক্রম সফলভাবে চলছে। ইতোমধ্যে টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ কোটি। এছাড়া প্রায় ৭ কোটি দ্বিতীয় ডোজ এবং শিক্ষার্থীদের দেড় কোটির মতো টিকা দেওয়া হয়েছে।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘আমরা সাড়ে ২৭ কোটি টিকা পেয়েছি। ১০ কোটির মতো টিকা এখনও হাতে আছে। শতভাগ টিকা দিতে না পারলে কিছু টিকা রয়ে যেতে পারে। সেগুলো কী করব সেই সিদ্ধান্ত পরে নেওয়া হবে।’
টিকা নেওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়েনি জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এখন আড়াই হাজারের মতো। ঢাকা বিভাগে দেড় হাজারের মতো। টিকা নেওয়ার কারণে মৃত্যুর হার সেভাবে বাড়েনি। অন্য দেশে যেভাবে হয়েছে।
স্বতস্ফুর্তভাবে টিকা নেওয়ায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ইউরোপ বা অন্য অনেক দেশের মতো টিকা না নেওয়ার দাবিতে রাস্তায় নামেনি বাংলাদেশে মানুষ। টিকা মৃত্যুঝুঁকি কমায়; সংক্রমণ নয়। তাই মাস্ক পড়ুন, স্বাস্থ্যবিধি মানুন।
টিকার জন্য এখন পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টার্গেটেড পিপলের ৮২ শতাংশকে টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখনও দেড় থেকে পৌনে ২ কোটি মানুষ টিকাও আওতায় আসেননি জানিয়ে মন্ত্রী সবাইকে টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
টিএ/এমআর