প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
বিজ্ঞাপন
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৭০৩ জনে। এ সময় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ও কোভিড ইউনিট প্রধান ডা. মো. জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৭১টি করোনা পরীক্ষাগারে ৪২ হাজার ৭৮৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এর মধ্যে মোট ৪২ হাজার ৫৬৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক কোটি ২৮ লাখ ৫৫ হাজার ১৪২টি। পরীক্ষায় আরও আট হাজার ১৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ২৭১ জনে।
একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একদিনে মৃত ৩৩ জনের মধ্যে পুরুষ ২৪ জন ও নারী নয়জন। তাদের মধ্যে ২৭ জন সরকারি, পাঁচজন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এবং একজন বাসায় মৃত্যুবরণ করেছেন। মৃতদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মোট ১৮ হাজার ৩২৮ জন পুরুষ (৬৩ দশমিক ৮৫ ভাগ) ও ১০ হাজার ৩৭৫ জন নারী (৩৬ দশমিক ১৫ ভাগ) রয়েছেন।
এছাড়াও গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও ১০ হাজার ৭২৫ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থের সংখ্যা দাঁড়াল ১৬ লাখ ৩৩ হাজার ৫৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার শতকরা ১৮ দশমিক ৮৩ ভাগ। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৮ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৬ দশমিক ৫৬ ভাগ এবং মৃত্যুর হার এক দশমিক ৫২ ভাগ।
বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব একজন, ত্রিশোর্ধ্ব দুইজন, চল্লিশোর্ধ্ব চারজন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ছয়জন এবং ষাটোর্ধ্ব ২০ জন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ১৫ জন, চট্টগ্রামে ছয়জন, রাজশাহীতে চারজন, খুলনায় দুইজন, সিলেটে দুই রংপুরে একজন ও ময়মনসিংহে দুইজন রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ এর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস পৃথিবীজুড়ে মহামারীতে রূপ নেয়। বাংলাদেশে প্রথম করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০২০ সালের ৮ মার্চ। এরপর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
এমএইচ/এএস