‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বিজ্ঞাপন
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস
‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস
‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস
‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস
‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস
‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস
‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস
‘অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না, এটা একটা মিথ’ —এ ধরনের বিশ্বাসের কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।
বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অমিক্রন সংক্রমনের পর বিশ্বে ৫ লাখের অধিক প্রাণহানি হয়েছে। কাজেই যে মিথ প্রচলিত আছে অমিক্রন ততো বেশি ক্ষতি করে না তা সম্পূর্ণ সঠিক নয়। এটি নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজনীয়তা আছে। দেশে করোনায় মৃতদের মধ্যে অমিক্রনে প্রাণ হারানোদের সংখ্যা বলা দুরূহ। তবে বিষয়টি নিয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানসহ (আইইডিসিআর) একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃতদের প্রায় ৮০ শতাংশ টিকা নেননি। করোনা প্রতিরোধে টিকা গ্রহণ, মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্য মেনে চলার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।
হাসপাতাল পরিস্থিতি তুলে ধরে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক জানান, ঢাকায় বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে ৫ হাজার ২৫৩টি করোনা শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ১০৭টি এখনও খালি আছে। বিভিন্ন সংস্থার টেলিমেডিসিন সেবার মাধ্যমে মোট ১১ হাজার ৬২৫ জন সেবা নিয়েছেন। এর মধ্যে অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বাতায়নে ৭ হাজার ৫৫৪ জন, ৩৩৩তে ৩ হাজার ৭৮৬ জন এবং আইইডিসিআর থেকে ২৮৫ জন সেবা নিয়েছে।
বইমেলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বইমেলা শুরু হতে আর অল্প কয়েকদিন বাকি আছে। যারা বই বিক্রয় ও এ কাজে সংশ্লিষ্ট থাকবেন তাদের সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তাদের টিকা নেওয়া থাকতে হবে এবং টিকা কার্ড সঙ্গে রাখবেন। সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। এ নিয়ে আপসের সুযোগ নেই।
এছাড়া এ পর্যন্ত ১ কোটি ৪২ লাখ শিক্ষার্থী প্রথম ডোজের এবং ৩০ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ১ কোটি ৮১ লাখ প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৫৫ লাখ দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় বুলেটিনে।
এমএইচ/এএস